সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২১ নভেম্বর আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: লবি বিএনপি মনোনীত প্রার্থীদের পক্ষে সংঘবদ্ধ প্রচারণায় নামছেন সাবেক ছাত্রদল নেতারা দেশ ও বিদেশের ষড়যন্ত্রের মোকাবেলায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে ঝিনাইদহে জমি বিরোধের জেরে প্রবাসী যুবক খুন রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও এগিয়ে যাবে: গভর্নর আসন্ন সরকারের জন্য পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত অপেক্ষা করছে: অর্থ উপদেষ্টা দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম আবারও বাড়ল একই দিনেই স্বর্ণের দাম হঠাৎ করে বলি ৪ হাজার টাকা বেড়ে গেল নিলামে বিক্রি হয়নি, সাবেক এমপিদের ৩১ বিলাসবহুল গাড়ি আসছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে
ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের এমডি দিলীপ আগারওয়াল ও স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের এমডি দিলীপ আগারওয়াল ও স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য উপ-কমিটির সদস্য এবং ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) দিলীপ কুমার আগারওয়াল ও তাঁর স্ত্রী সবিতা আগারওয়ালের আয়কর নথি জব্দের জন্য আদালত নির্দেশ দিয়েছেন। এই নির্দেশনা তিনি ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের করা তদন্তযোগ্য আবেদনের প্রেক্ষিতে জারি করা হয়েছে। সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোঃ সাব্বির ফয়েজ এ নির্দেশ প্রদান করেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষ থেকে দুইটি আলাদা দরখাস্তে এই অভিযোগের ভিত্তিতে আদালত এই আদেশ দেন। দুদকের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

দুদকের অভিযোগ অনুযায়ী, দিলীপ কুমার আগারওয়াল অসাধু উপায়ে অবৈধভাবে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ১১২ কোটি ৪৭ লাখ টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জন করেছেন ও তা ভোগদখলে রেখেছেন। এছাড়া তিনি নিজের ও তাঁর স্বার্থবিশিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর নামে ৩৪টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৭৫৫ কোটি ৩০ লাখ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন করেছেন। এসব অর্থ তিনি দুর্নীতি, ঘুষ, এবং মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে অর্জন করেছেন বলে দুদকের অভিযোগ।

অন্য আবেদনে বলা হয়েছে, তাঁর স্ত্রী সবিতা আগারওয়ালও অসাধু উপায়ে ৪৫ কোটি ৭০ লাখ টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জন করে তা ভোগদখলে রেখেছেন। তার নামে ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে পাওয়া গেছে আটটি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ২১৩ কোটি ২৮ লাখ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন। এসব অর্থও দুর্নীতি, ঘুষের টাকা ও মানি লন্ডারিংয়ে ব্যয় করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

উভয়ের বিরুদ্ধে তদন্তের স্বার্থে তাদের আয়কর পর্যালোচনার জন্য এসব নথি তদন্ত কর্মকর্তার হেফাজতে নেওয়া প্রয়োজন। এ জন্য প্রয়োজন আদালতের অনুমোদন ও নির্দেশনা, যাতে তাদের আয়কর নথিগুলি জব্দ করে তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করা যায়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd